ভূমিকাঃ পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকে আজ অবধি যুগে যুগে এমন সব ব্যক্তিত্বের আগমন ঘটেছে, যাদের হাত ধরে মানবতার মুক্তির সনদ রচিত হয়েছে।
১,৪৭,৫৭০ বর্গ কিলোমিটারের এই ছোট্ট ভূ-খন্ডটির জন্মের সাথে যার নাম অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত তিনি আর কেউ নন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
জন্ম ও শৈশবঃ গোপালগঞ্জ জেলার মধুমতি নদীর তীরবর্তী টুঙ্গিপাড়া গ্রামের সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে শেখ লুৎফুর রহমান ও সাহেরা খাতুনের ঘর আলোকিত করে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ (বাংলা ২০ চৈত্র ১৩৫৯) শেখ মুজিবুর রহমান জন্মগ্রহণ করেন। তার শৈশব কেটেছে গ্রামের অন্য দশটি সাধারণ ছেলের মতো হেসে-খেলে দুরন্তপনায়।
শিক্ষা জীবনঃ শেখ মুজিব প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন গিমাডাঙ্গা টুঙ্গিপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে। অতঃপর গোপালগঞ্জ মিশন হাই স্কুল থেকে ১৯৪২ সালে তিনি মেট্রিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।
এরপর ১৯৪৪ সালে কলকাতার ইসলামিয়া কলেজ থেকে আইএ (এইচএসসি) এবং ১৯৪৭ সালে রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও ইতিহাসে বিএ পাস করেন। সে বছরই তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগে ভর্তি হন। কিন্তু ১৯৪৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের ন্যায্য দাবি আদায়ের আন্দোলনকে সক্রিয়ভাবে সমর্থন করায় তাকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করে। উল্লেখ্য ৬১ বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শেখ মুজিবুর রহমানের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করে নেয় ১৪ আগস্ট, ২০১০ সালে।
বৈবাহিক জীবনঃ ১৯৩৯ সালে মাত্র ১৯ বছর বয়সে শেখ মুজিবুর রহমান শেখ ফজিলাতুন্নেসাকে বিয়ে করেন। তাদের ঘর আলোকিত করেছে তিন ছেলে শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেল এবং দুই মেয়ে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা।
বৈপ্লবিক রাজনৈতিক জীবনঃ ছাত্রজীবন থেকেই শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন একজন রাজনীতি সচেতন মানুষ। রাজনীতি যেন তাঁর রক্তে মিশে আছে। তিনি উপলব্ধি করতেন যে, রাজনৈতিক সংস্কারের মাধ্যমেই বৃহৎ কল্যাণ সম্ভব। তাইতো এ দেশের সকল রাজনৈতিক আন্দোলনে তিনি সবসময় অগ্রভাগে ছিলেন। গোপালগঞ্জ মিশন হাই স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে থাকাকালীন ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের জন্য সাত দিন কারাভোগ করেন।
- নেতৃত্বগুণের কারণে ১৯৪৬ সালে কলকাতা ইসলামিয়া কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
- ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ (বর্তমান বাংলাদেশ ছাত্রলীগ) প্রতিষ্ঠা করেন।
- ১১ মার্চ ১৯৪৮ সালে রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের পিকেটিং এর সময় গ্রেফতার হন।
- ১৯৪৯ সালে মাওলানা ভাসানীর সাথে ভূখা মিছিলে নেতৃত্ব দান কালে গ্রেফতার হন।
- ১৯৪৯ সালে ২৩ জুন আওয়ামী মুসলিম লীগ এর জন্ম হলে কারাগারে থাকা অবস্থায় তিনি যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন।
- ১৯৫৩ সালে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
- ১৯৬৬ সালের ২৩ মার্চ পাকিস্তানের লাহোরে বাঙালির মুক্তিসনদ ছয় দফা উত্থাপন করেন। তিনি তাঁর রাজনৈতিক জীবনের একটি বৃহৎ অংশ মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার হয়ে কারাগারে কাটান।
- ১৯৬৮ সালে আগড়তলা ষড়যন্ত্র মামলায় কারাভোগ করেন।
- এবং সর্বশেষ ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তানিদের হাতে গ্রেফতার হন।
শেখ মুজিব থেকে বঙ্গবন্ধুঃ শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন গণমানুষের নেতা। তিনি যেমন নিঃস্বার্থভাবে জনকল্যাণের রাজনীতি করতেন তেমন জনগণের ভালোবাসাও পেয়েছেন।
তার মুক্তির দাবিতে রাজপথে বিশাল মিছিল, ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ-অনশন তারই প্রমাণ। তিনি ছিলেন জনগণের বন্ধু। এর স্বীকৃতি স্বরূপ তৎকালীন ঢাকসুর ভিপি তোফায়েল আহমেদ ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করেন। এই উপাধিটি যে কেবল তার জন্যই যথাযথ ছিল তার প্রমাণ হলো পরবর্তী সময়ে বঙ্গবন্ধুই তাঁর নাম হয়ে যাওয়ায়।
বঙ্গবন্ধু থেকে জাতির পিতাঃ বাঙালি জাতির স্বপ্নদ্রষ্টা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এ জাতির কল্যাণে চিন্তামগ্ন থাকতেন। ৫ ডিসেম্বর ১৯৬৯ শহিদ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুদিবসে তিনি তৎকালীন পূর্বপাকিস্তানের নামকরণ করেন “বাংলাদেশ” নামে। যা তাকে পিতার ভূমিকায় নিয়ে যায়।
তাই পরবর্তীতে ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ পল্টন ময়দানে ঢাকসু’র ভিপি আসম আব্দুর রব বঙ্গবন্ধু শেখ শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘জাতির জনক’ উপাধি দেন।
ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণঃ ৭ই মার্চ, বাঙালি জাতির নতুন দিগন্তের সূচনার এক ঐতিহাসিক দিন। এ দিন ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতির ভবিষ্যৎ দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি বলেন- “রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরো দেবো। তবু এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাআল্লাহ। এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।”
মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুঃ ৭ই মার্চের ভাষণ থেকেই আঁচ করা যায় যে তিনি আগাম যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশনা দিয়েছেন। ২৫ মার্চ রাত্রে গ্রেফতারের পূর্বমুহূর্তে তিনি স্বাধীনতা ঘোষণা করেন, This is my last message to you. From today Bangladesh is independent. তার ডাকে সমগ্র বাঙালি মুক্তি সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে।
রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবঃ বঙ্গবন্ধু সর্বপ্রথম ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়ে শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের মন্ত্রিসভায় সমবায়, কৃষি ও বন বিষয়ক মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫৬ সালের প্রাদেশিক মন্ত্রীসভায় শিল্প, শ্রম ও দুর্নীতি দমন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭০ সালের জাতীয় পরিষদের নির্বাচনে একক সংখ্যা গরিষ্ঠতার ভিত্তিতে তিনি পার্লামেন্টারি দলের নেতা নির্বাচিত হন। কিন্তু ইয়াহিয়া খান ক্ষমতা না ছাড়তে চাইলে এর পরিপ্রেক্ষিতে মুক্তিযুদ্ধের সূত্রপাত হয়। স্বাধীনতার পর তিনি বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে তিনি প্রধানমন্ত্রীত্বও গ্রহণ করেন।
স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও দেশ গঠনঃ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন দীর্ঘ ৯ মাস পাকিস্তানের করাচির মিওয়ালী কারাগারে বন্দি থাকার পর অবশেষে বাংলাদেশে পর্দাপণ করেন বাঙালির প্রাণের স্পন্দন, কল্যাণকামী স্বপ্নদ্রষ্টা, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। লাখো মানুষের ঢল বেয়ে মহান নেতা আসলেন চিরচেনা সেই রেসকোর্স ময়দানে। দিলেন দেশ গড়ার দিক নির্দেশনা। ছুটে বেড়িয়েছেন দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে।
সহযোগীতা চেয়েছেন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে। তিনি স্বপ্ন দেখতেন এমন এক শোষণমুক্ত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের যেখানে সবাই সুখে-শান্তিতে বসবাস করবে। আর এ জন্য জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন।
বিশ্বসভায় বঙ্গবন্ধুঃ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন অত্যন্ত স্পষ্টভাষী ও রসিক মানুষ। দেশের গন্ডি পেরিয়ে তিনি আন্তর্জাতিক সভায়ও সমানভাবে সমাদৃত ছিলেন। তিনিই প্রথম ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাংলায় ভাষণ প্রদান করেন। তিনি ১৯৭২ সালে বিশ্বশান্তি পরিষদের দেওয়া সর্বোচ্চ সম্মাননা ‘জুলিও কুরী’ পুরস্কার লাভ করেন।
অবেলায় বিদায়ঃ বাংলার ইতিহাসে জঘন্যতম দিন ১৫ আগস্ট ১৯৭৫। যার অঙ্গুলী হিলনে কোটি মানুষ প্রাণ বাজি রেখে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে সেই মহামানবকে কতিপয় নরপিশাচ স্বপরিবারে হত্যা করে বাংলার মাটিকে কলঙ্কিত করে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলার কতিপয় মানুষ নামের জানোয়ারেরা পিতৃহত্যার মতো ঘৃণ্য কাজের মাধ্যমে তাঁর স্বপ্নকে বিলীন করতে চেয়েছিল, কিন্তু তা সফল হয়নি। কারণ তার স্বপ্ন সারথীরা আজও জেগে আছে।
শেষ কথাঃ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মহানুভবতা তাঁকে বাঁচিয়ে রাখবে অনন্তকাল। কিউবার বিপ্লবী নেতা ফিদেল কাস্ত্রো বলেছেন- “আমি হিমালয় দেখিনি, আমি দেখেছি শেখ মুজিবকে।” উপসংহারের উপকূলে দাঁড়িয়ে তাই বলতে হয়- “যতদিন রবে পদ্মা, মেঘনা, গৌরি, যমুনা বহমান ততদিন রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান।”
মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
শুক্রবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
:· উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা আমি দেখি কবিতার কিছু গুরুত্বপূর্ণ MCQ প্রশ্ন ও উত্তর আলোচনা করা হলো ।
১) শহরের অসুখ যা করে ?
ক) মৃত্যু ডেকে আনে
খ) সবুজ খায়
গ) বিসঙ্খলা তেরী করে
ঘ) শিল্প সংস্কৃতির বিপর্যয় ঘটায়
উত্তর :–সবুজ খায়
২) ' সবুজের অনটন ' - এর অর্থ হলো
ক) ফসলের অভাব
খ) তারুণ্যের অভাব
গ) বৃক্ষ নিধন
ঘ) জমির অভাব
উত্তর :– বৃক্ষ নিধন
৩) সবুজ বাগানের আখাঙ্কা করে
ক) কবির কল্পনা
খ) কবির হৃদ়য়
গ) কৃষকেরা
ঘ) কবির দেহ
উত্তর :– কবির দেহ
৪) " আমি দেখি " কবিতায় কবি যা দেখতে চান
ক) বাগানের গাছ
খ) পাহাড়ের বিশালতা
গ) সমুদ্রের ঢেউ
ঘ) মানুষের উচ্ছাস
উত্তর :–বাগানের গাছ
৫) " আমি দেখি " কবিতা টি উৎস হল
ক) অঙ্গুরী তোর হিরন্য জল
খ) ধর্মেও আছো জিরাফেও আছো
গ) ভাত নেই পাথর রয়েছে
ঘ) প্রভু নষ্ট হয়ে যায়
উত্তর :– অঙ্গুরী তোর হিরন্য জল
৬) " আমি দেখি " কবিতায় কবির যা দরকার
ক) জঙ্গলে যাওয়া
খ) বেড়াতে যাওয়া
গ) গাছ দেখা
ঘ) গাছ লাগানো
উত্তর :–গাছ দেখা
৭) " গাছের –– শরীরের দরকার "।
ক) পাতা টুকু
খ) সবুজ টুকু
গ) ফল টুকু
ঘ) রস টুকু
উত্তর :–সবুজ টুকু
৮) " আমি দেখি " কবিতায় স্তবক সংখ্যা হল
ক) ২
খ) ১
গ) ৩
ঘ) ৪
উত্তর :–৩ টি
৯) কবি বহু দিন কোথায় আছেন
ক) গ্রামে
খ) জঙ্গলে
গ) পাহাড়ে
ঘ) শহরে
উত্তর :–শহরে
১০) " আমি দেখি " কবিতার শেষ পংক্তি টি হল
ক) আমি দেখি
খ) আরোগ্যের জন্য ওই সবুজের ভীষন দরকার
গ) তাই , বলি গাছ তুলে আনো
ঘ) গাছ আনো, বাগানে বসাও
উত্তর :–আমি দেখি
১১) " আমি দেখি " কবিতায় কবির দেহ চায়
ক) সবুজ বাগান
খ) জঙ্গল
গ) নিশ্চিন্ত বিশ্রাম
ঘ) আরোগ্যে
উত্তর :–সবুজ বাগান
১২) " আমি দেখি" কবিতায় কবির চোখ চায়
ক) লাল
খ) নীল
গ) সবুজ
ঘ) হলুদ
উত্তর :– সবুজ
১৩) বহুদিন ধরে কোথায় না যেতে পেরে কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় দুঃখিত
ক) পাহাড়ে
খ) জঙ্গলে
গ) সমুদ্রে
ঘ) দেশের বাড়িতে
উত্তর :–জঙ্গলে
১৪)" গাছ গুলো তুলে আনো "। তুলে আনার পর সেগুলিকে কি করতে বলেছেন কবি
ক) টবে বসাতে
খ) বাগানে বসাতে
গ) ফেলে দিতে
ঘ) কেটে ফেলতে
উত্তর :– বাগানে বসাতে
:· উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা নাটক বিভাব কিছু গুরুত্বপূর্ণ MCQ প্রশ্ন ও উত্তর আলোচনা করা হলো ।
নানা রঙ্গের দিন MCQ প্রশ্ন ও উত্তর
১) সংস্কৃত পরীক্ষায় অমর কত পেয়েছিলেন
ক) তেরো
খ) সতেরো
গ) তেইশ
ঘ) নয়
উত্তর :– তেরো
২) শম্ভু মিত্র , অমর গাঙ্গুলী কোন নাট্য দলের সদস্য ছিলেন
ক) নান্দিকার
খ) নান্দিমুখ
গ) পঞ্চম বৈদিক
ঘ) বহুরূপী
উত্তর :–বহুরূপী
৩) " বিভাব ' নাটকের যথাথ নাম হওয়া উচিত বলে নাট্যকার মনে করেছেন তা হলো
ক) হাসির সন্ধানে তিনটি চরিত্র
খ) অভাব নাটক
গ) তামাশা নাটক
ঘ) অভাবিত নাটক
উত্তর :– অভাব নাটক
৪) সরকারের পেয়াদা কীসের লক্ষে নাট্যদলের কাছে আসে
ক) নিমন্ত্রনপত্র নিতে
খ) অনুমতি পত্র নিতে
গ) খাজনা আদায় করতে
ঘ) সংবর্ধ্ণা জানাতে
উত্তর :–খাজনা আদায় করতে
৫) " তাই ভেবে চিন্তে আমরা একটা প্যাঁচ বের করেছি ।" এই প্যাঁচ হলো
ক) জনমত গঠন
খ) নিজস্ব নাট্যমঞ্চ তেরি
গ) ভঙ্গিনির্ভর নতুন নাট্যরীতি প্রয়োগ
ঘ) নাটক অভিনয় বন্ধ রাখা
উত্তর :–ভঙ্গিনির্ভর নতুন নাট্যরীতি প্রয়োগ
৬) " এমনি সময় হঠাৎ এক সাহেবের লেখা পড়লাম "। এই সাহেব ছিলেন
ক) আইনস্টাইন
খ) আইজেনস্টাইন
গ) শেক্সপিয়ার
ঘ) বানাড' শ
উত্তর :–আইজেনস্টাইন
৭) শম্ভু মিত্র ' বিভাব ' নাটকে যে তামাশা দেখেছিলেন বলে উল্লেখ করেছেন তা ছিল
ক) উড়িয়া তামাশা
খ) মারাঠি তামাশা
গ) রাজস্থানি তামাশা
ঘ) অসমীয়া তামাশা
উত্তর :–মারাঠি তামাশা
৮) ' এক জাপানি থিয়েটার মস্কোতে গিয়েছিল ।' এই জাপানি থিয়েটার ছিল
ক) নো
খ) কিয়োগেন
গ) কাবুকি
ঘ) বানরাকু
উত্তর :–কাবুকি
৯) " আমরা বাঙালিরা শুনি কাঁদুনে জাত " একথা কে বলে গিয়েছেন
ক) রবীন্দ্রনাথ
খ) দ্বিজেন্দ্রলাল
গ) বল্লভ ভাই
ঘ) জহরলাল নেহরু
উত্তর :– বল্লভ ভাই
১০) " বিভাব " নাটকে ' বৌদি ' হলেন
ক) শোভা সেন
খ) তৃপ্তি মিত্র
গ) চিত্রা সেন
ঘ) শাওলী মিত্র
উত্তর :–তৃপ্তি মিত্র
১১) " পৃথিবীতে সবচেয়ে পপুলার জিনিস হচ্ছে ।" ' বৌদি ' তৃপ্তি মিত্র যাকে সবচেয়ে পপুলার জিনিস বলেছেন , সেটি হল
ক) সিনেমা
খ) আড্ডা
গ) খেলা ধুলা
ঘ) প্রেম
উত্তর :–প্রেম
১২) " বিভাব" নাটকে অমর গাঙ্গুলী কোথায় ' লভ সিন ' দেখার কথা বলেছেন
ক) বায়োস্কোপ
খ) বাস্তব জীবনে
গ) থিয়েটার
ঘ) লোক কোথায়
উত্তর :–বায়োস্কোপ
১৩) " বিভাব" নাটকে তৈরি হওয়া প্রেমের দৃশ্য নায়িকা ফিরছিল
ক) অফিস থেকে
খ) কলেজ থেকে
গ) বন্ধুর বাড়ি থেকে
ঘ) গ্রাম থেকে
উত্তর :–কলেজ থেকে
১৪) " বিভাব" নাটকে প্রেমের দৃশ্য নৈপন্থে কি বেজেছিল
ক) পিয়ানো
খ) বেহালা
গ) হারমোনিয়াম
ঘ) বাঁশি
উত্তর :–হারমোনিয়াম
১৫) " বিভাব" নাটকে প্রেমের দৃশ্য যে গানটি গাওয়া হয়েছিল , সেটি হল
ক) সখি ভালোবাসা কারে কয়
খ) আমি তোমার সঙ্গে বেঁধেছি আমার প্রাণ
গ) তুমি কোন কাননের ফুল
ঘ) মালতি লতা দোলে
উত্তর :–মালতি লতা দোলে
১৬) "মালতি লতা দোলে " গানটি গাওয়া হয়েছিল যেভাবে
ক) ফিল্মি কায়দায়
খ) শাস্ত্রীয় ভঙ্গিতে
গ) কিতন আঙ্গিকে
ঘ) ঠুংরি ধরনে
উত্তর :–ফিল্মি কায়দায়
১৭) রবীন্দ্রনাথের গানের অনুমোদন যারা দেয় বলে " বিভাব" নাটকে উল্লেখ আছে, তারা হল
ক) রাজ্য সরকার
খ) বিশ্বভারতী
গ) সাহিত্য অ্যাকাডেমি
ঘ) সঙ্গীত নাটক অ্যাকাডেমি
উত্তর :–বিশ্বভারতী
১৮) শম্ভু মিত্র মতে , কত ইঞ্চি বুক হলেই পুলিশ হওয়া যায়
ক) ৩২ ইঞ্চি
খ) ৩৩ ইঞ্চি
গ) ৪২ ইঞ্চি
ঘ)৪৮ ইঞ্চি
উত্তর :–৩২ ইঞ্চি
১৯) " পথিক " নাটকটি কার লেখা
ক) বিজন
খ) উৎপল দত্ত
গ) শম্ভু মিত্র
ঘ) তুলসী লাহিড়ী
উত্তর :–তুলসী লাহিড়ী
২০) " কয়েকজন মেয়ে এবং কয়েক জন ছেলে । সামনের কয়েক জন হাতটা উচু করে থাকে ।" হাতে কি ছিল
ক) ভাতের থালা
খ) পতাকা ও ফেস্টুন
গ) প্রচার পত্র
ঘ) ফুল
উত্তর :–পতাকা ও ফেস্টুন
২১) শোভা যাত্রার লোকেরা যার জন্য দাবি জানিয়েছিল
ক) চাল ও কাপড়
খ) সঠিক মজুরী
গ) শিক্ষার সুযোগ
ঘ) আইন শৃঙ্খলার উন্নতি
উত্তর :–চাল ও কাপড়
২২) " The night is calling me " সংলাপ টি কর লেখা
ক) বানার্ড' শ
খ) শেক্সপিয়ার
গ) শেলি
ঘ) বায়রন
উত্তর :–বানার্ড' শ
২৩) হটাৎ পেছন থেকে শোভা যাত্রীদের ক্ষীণ আওয়াজ শোনা যায়
ক) চাল চাই, কাপড় চাই
খ) অন্ন চাই , গৃহ চাই
গ) ফ্যান চাই , ভাত চাই
ঘ) এর কোনোটিই নয়
উত্তর :–চাল চাই, কাপড় চাই
২৪) " বিভাব " নাটকটির অনুপ্ররনা হলো
ক) জাপানি কাবুকি থিয়েটার
খ) দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের নাটক
গ) রবীন্দ্রনাথের নাটক
ঘ) দীনবন্ধু মিত্রের নাটক
উত্তর :–জাপানি কাবুকি থিয়েটার
২৫) " বিভাব " নাটকটির প্রধান চরিত্রের সংখ্যা হলো
ক) দুই
খ) তিন
গ) পাঁচ
ঘ) সাত
উত্তর :–তিন
২৬) " আমদের মনে হয় এর নাম হওয়া উচিৎ ' অভাব নাটক ' ।" কারন
ক) এ নাটকের জন্ম দুরন্ত অভাব থেকে
খ) এ নাটকে অর্থাভাব দেখানো হয়েছে
গ) এ নাটকের চরিত্র সংখ্যার অভাব রয়েছে
ঘ) এ নাটকে অভিনয় উপকরনের অভাব
উত্তর :– এ নাটকের জন্ম দুরন্ত অভাব থেকে
২৭) অমর বাবু তৃপ্তি মিত্রের কাছে ক - কাপ চা চেয়েছেন
ক) এক
খ) দুই
গ) তিন
ঘ) চার
উত্তর :–দুই কাপ
২৮) ঠিক আছে ফেলে দিন না ....কি ?
ক) চা
খ) বিড়ি
গ) সিগারেট
ঘ) দেশলাই
উত্তর :–সিগারেট
২৯) " বিভাব" নাটকে লভ সিনের নায়ক হয়েছিলেন
ক) অমর
খ) শম্ভু
গ) ম্যানেজার
ঘ) বল্লভভাই
উত্তর :–শম্ভু
৩০) " এর মাথায় খালি লভ সিন ঘরে রে ?" কার মাথায় ?
ক) অমর
খ) শম্ভু
গ) তৃপ্তি
ঘ) নাট্য দলের ম্যানেজার
উত্তর :–তৃপ্তি
বুধবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২১
বাসন্তিকস্বপ্নম কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন
:·উচ্চ মাধ্যমিক সংস্কৃত নাটক " বাসন্তিকস্বপ্নম " কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন দেওয়া হলো ।
১) " বাসন্তি কস্বপ্নম " নাটকের বিষয়বস্তুটি সংক্ষেপে নিজের ভাষায় বর্ণনা করো ।
২) " বাসন্তিকস্বপ্নম " নাটকে কনকলেখার সাথে বিবাহ প্রসঙ্গে রাজা ইন্দ্রবমার আবেগের একটি বর্ননা দাও ।
৩) " বাসন্তিকস্বপ্নম " নাটক অনুসারে কৌমুদীর চরিত্র সম্পর্কে লেখো
সংস্কৃত সাহিত্যের ইতিহাস
:· উচ্চ মাধ্যমিক সংস্কৃত সাহিত্যের কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন আলোচনা করা হলো ।১) বিশাখা দত্ত - এর মুদ্রা রাক্ষস ।
২) কালিদাসের - মেঘদূতম ।
৩) ভাস - এর স্বপ্ন বাসবদত্ত ।
৪) কালিদাসের - অভিজ্ঞানশকুন্তলাম ।
৫) জয়দেব ও গীত গোবিন্দ ।
৬) প্রাচীন ভারতীয় আয়ুর্বেদ চরক সমন্ধে একটি সংক্ষিপ্ত প্রবন্ধ রচনা করো ।
৭) ভাস সমস্যা সমন্ধে আলোচনা করো ।
১) আর্যাবতননম – এর রচয়িতা হলেন ?
ক) গোবিন্দ কৃষ্ণ মোদক
খ) বিক্রমাদিত্য
গ) কৃষ্ণমাচর্য
ঘ) ত্রিবিক্রম ভট্ট
উত্তর :–ত্রিবিক্রম ভট্ট
২) উপভোগ্য রূপে আর্যাবতের সাথে তুলনীয় স্থানটি হল ?
ক) পাতাল লোক
খ) অন্তরিক্ষলোক
গ) সর্গলোক
ঘ) ইন্দ্রলোক
উত্তর :–অন্তরিক্ষলোক
৩) রসবোধহিন ব্যাক্তির কাছে মনোহর মনে হয় ?
ক) আখখেতের দানশালা
খ) গ্রাম্যকবির কথাকাব্য
গ) সজ্জন ব্যাক্তির ব্যাবহার
ঘ) সর্গলোক
উত্তর :–গ্রাম্যকবির কথাকাব্য
৪) আর্যাবতে ' প্রকৃতি নিপাত ' দেখা যায় না । এখানে "প্রকৃতি নিপাত" শব্দটির অর্থ হলো ?
ক) ধাতুর প্রকৃতি ও ' চ' প্রভুতি নিপাত
খ) পরিবেশের ক্ষতি
গ) সব ভাবের পরিবর্তন
ঘ) বংশচুতি
উত্তর :–বংশচুতি
৫) আর্যাবত দেশে কুয়োর পাশে পড়ে থাকতে দেখা যায় ?
ক) ভাঙ্গা মূর্তি
খ) জল টানার দরি
গ) কানা ভাঙ্গা কলসী
ঘ) পূজার সামগ্রী
উত্তর :–কানা ভাঙ্গা কলসী
৬) মহাভারতের অলংকার হলো ?
ক) অর্জুন
খ) ভীম
গ) যুধিষ্ঠির
ঘ) ভীষ্ম
উত্তর :–ভীম
৭) ভারতবর্ষের অলংকার হলো ?
ক) আর্যাবত
খ) কাশ্মীর
গ) কর্ণাটক
ঘ) উত্তরপ্রদেশ
উত্তর :–আর্যাবত
৮) আর্যাবতে " উপসর্গ " দেখা যায় না । এখানে উপসর্গ শব্দের অর্থ হলো ?
ক) ফোড়া – ঘা
খ) জ্যোতিষ শাস্ত্র চর্চা
গ) উপদ্রব
ঘ) উপনয়ন
উত্তর :–ফোড়া – ঘা
৯) আর্যাবতে প্রবাহিত হয়েছে যে নদীটি সেটি হলো ?
ক) কাবেরী
খ) কৃষ্ণা
গ) চন্দ্রভাগা
ঘ) গোদাবরী
উত্তর :–চন্দ্রভাগা
১০) আর্যাবতে যে নদীর দ্বারা প্লাবিত হয় সেই নদীটি হলো ?
ক) নর্মদা
খ) গঙ্গা
গ) সিন্ধু
ঘ) কাবেরী
উত্তর :– গঙ্গা |
:· উচ্চ মাধ্যমিক সংস্কৃত গল্প বনগুতা গুহা কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন আলোচনা করা হলো ।
১) বণগতা গুহা গল্পের উৎস হলো ?
ক) চোরচতারিংশি কথা
খ) হিতোপদেশ
গ) পঞ্চতন্ত্র
ঘ) বৃহৎকথা
উত্তর :–চোরচতারিংশি কথা
২) বণগতা গুহা নামক গল্পের রচয়িতা হলেন ?
ক) কৃষ্ণগোবিন্দ মোদক
খ) গোবিন্দ কৃষ্ণ আচার্য
গ) গোবিন্দ কৃষ্ণ মোদক
ঘ) কৃষ্ণমাচার্য
উত্তর :–গোবিন্দ কৃষ্ণ মোদক
৩) অলিপবা ও কেশপের বাবার স্বভাব ছিল ?
ক) পক্ষপাতহীন
খ) আভিজাত্যপূর্ণ
গ) প্রতিশোধপরায়ণ
ঘ) একপেশে
উত্তর :–পক্ষপাতহীন
৪) অলিপবার গাঁধা ছিল ?
ক) ২ টি
খ) ৩ টি
গ) ৪ টি
ঘ) ৫ টি
উত্তর :– ৩ টি
৫) অলিপর্বা বন থেকে এনে শহরে বেচত ?
ক) ফল
খ) ফুল
গ) কাঠ
ঘ) তামাকপাতা
উত্তর :–কাঠ
৬) একদিন বনে গিয়ে অলিপবা হটাৎ দুর থেকে একটা জিনিস দেখতে পেল , সেটি ছিল ?
ক) এক ধুলোর রাশি
খ) এক মেঘপুঞ্জ
গ) এক জলাশয়
ঘ) এক ভয়ংকর সাপ
উত্তর :–এক ধুলোর রাশি
৭) ঘোড়সওয়ার দস্যুদের দেখে অলিপবা খুঁজতে লাগলো ?
ক) একটা গোপন জায়গা
খ) একটা অস্ত্র
গ) পালাবার পথ
ঘ) তার গাধা গুলো
উত্তর :–একটা গোপন জায়গা
৮) চোরদের আসতে দেখে অলিপবা তক্ষুনি উঠে পড়লো ?
ক) কাছের একটা গাছে
খ) গাঁধার পিঠে
গ) কাছের একটা পাহাড়ে
ঘ) এক পাথরের ওপর
উত্তর :–কাছের একটা গাছে
৯) অলিপবা যে গাছে উঠে আত্মগোপন করেছিল সেটা ছিল ?
ক) ফুলে ভরতি
খ) পাতায় ভরতি
গ) ফলে ভরতি
ঘ) পাতাশূন্য
উত্তর :–পাতায় ভরতি
১০) বনের মধ্যে চোরেরা এসে নামল ?
ক) এক পাহাড়ের পাদদেশে
খ) এক নদীর ধারে
গ) এক গাছের তলায়
ঘ) এক আশ্রমের সামনে
উত্তর :–এক পাহাড়ের পাদদেশে
১১) চোরেরা তাদের ঘোড়াগুলো কে বেঁধেছিল ?
ক) ঘুল্মের শক্ত ডালে
খ) বটের শক্ত ডালে
গ) শক্ত স্তম্ভে
ঘ) আস্তাবলে
উত্তর :–ঘুল্মের শক্ত ডালে
১২) গোনি শব্দের অর্থ হলো ?
ক) গোনা
খ) গয়না
গ) বস্তা
ঘ) চাবুক
উত্তর :–বস্তা
১৩) পাহাড়ের কাছে ঘোড়া থেকে নেমে ঘোড়সওয়ার চোরেরা ঘোড়া গুলির গলায় ঝুলিয়ে দিল ?
ক) যবের থলে
খ) মাসকলাইয়ের থলে
গ) গমের থলে
ঘ) ধানের থলে
উত্তর :–ধানের থলে
১৪) চোরদের বস্তাগুলো ভরতি ছিল ?
ক) সোনা – রুপোয়
খ) রেশম – রূপোয়
গ) স্ফটিক আর চন্দ্রকান্ত মনিতে
ঘ) মনি – মুক্তোয়
উত্তর :–সোনা – রুপোয়
১৫) চর্যশাস্ত্রের রচয়িতা হলেন ?
ক) ইন্দ্র
খ) নারদ
গ) চন্দ্র
ঘ) স্কন্দ
উত্তর :–স্কন্দ
১৬) চোরেরা গুহার মধ্যে থাকার সময় অলিপবা ?
ক) গাছ থেকে নেমে এসেছিল
খ) গাছের ডালেই বসেছিল
গ) কাঠ কাটতে গিয়েছিল
ঘ) গাধাগুলোকে খেতে দিছিলো
উত্তর :–গাছের ডালেই বসেছিল
১৭) গাছে থাকার সময় অলিপবা চোরদের পদমন্ত্র টি ?
ক) ভালোভাবে শুনতে পাইনি
খ) ভুল শুনেছিল
গ) ভালোভাবে শুনতে পেয়েছিল
ঘ) অর্ধেকটা শুনেছিল
উত্তর :–ভালোভাবে শুনতে পেয়েছিল
১৮) গুহার মধ্যে প্রবেশ করে অলিপবা দেখলো সেখানে রয়েছে ?
ক) রাশি রাশি হীরে
খ) মোটা মোটা সোনার বাট
গ) বড়ো বড়ো রুপোর ঘড়া
ঘ) বস্তা ভরতি মুক্তো
উত্তর :–মোটা মোটা সোনার বাট
১৯) অলিপবা সেখান থেকে কয়েকটা বস্তা নিল , সেগুলো ছিল ?
ক) রুপোয় ভরতি
খ) হীরেয় ভরতি
গ) সোনায় ভরতি
ঘ) মুক্তোয় ভরতি
উত্তর :–সোনায় ভরতি
২০) গোপন গুহায় দস্যুদের সর্দার ?
ক) প্রথম ঢুকেছিল
খ) শেষে ঢুকেছিল
গ) ঢোকেনি
ঘ) বাইরে পাহারা দিয়েছিল
উত্তর :–শেষে ঢুকেছিল
২১) গুহা থেকে দস্যুদের সর্দার ?
ক) প্রথমে বের হয়েছিল
খ) শেষে বের হয়েছিল
গ) অন্য চোরদের সঙ্গেই বের হয়েছিল
ঘ) বাইরে আসেনি
উত্তর :–প্রথমে বের হয়েছিল
২২) গুহার দরজা খোলার ও বন্ধ করার মন্ত্র ?
ক) একই
খ) একই না , একটি পদ আলাদা
গ) একই না , দুটি পদ আলাদা
ঘ) সম্পূর্ণ ভিন্ন
উত্তর :–একই না , একটি পদ আলাদা
২৩) চোরেরা গুহায় ছিল ?
ক) অনেক সময়
খ) অল্প সময়
গ) এক ঘন্টা
ঘ) ৩০ মিনিট
উত্তর :–অল্প সময়
২৪) চোরেরা সংখ্যায় ছিল ?
ক) এক কুড়ি
খ) দুই কুড়ি
গ) দুই কুড়ি এক বেশি
ঘ) দুই কুড়ি দুই বেশি
উত্তর :–দুই কুড়ি
২৫) চোরদের সঙ্গে চড়ার এবং মাল বহন করার জন্য ছিল ?
ক) চল্লিশ ঘোড়া
খ) চল্লিশ ঘোড়া ও তিনটি গাধা
গ) চল্লিশ ঘোড়া ও পাঁচটি গাধা
ঘ) সাইত্রিশটি ঘোড়া ও তিনটি গাধা
উত্তর :–চল্লিশ ঘোড়া
২৬) অলিপবা গুহা থেকে যে বস্তা নিয়েছিল তা ছিল ?
ক) সোনার তৈরি
খ) পাটের তৈরি
গ) চামড়ার তৈরি
ঘ) রেশমের তৈরি
উত্তর :–চামড়ার তৈরি
২৭) ফেরার সময় অলিপবার গাধার পিঠে ছিল ?
ক) সোনার বস্তা ও কাঠ
খ) সোনার বস্তা ও রুপোর বস্তা
গ) চিনাংশুক দিয়ে ঢাকা সোনার বস্তা
ঘ) খাবারের বস্তা
উত্তর :–সোনার বস্তা ও কাঠ।