দর্শন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
দর্শন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২০

দর্শন মিলের অন্বয়ী পদ্ধতি উত্তর মান ৮ [ Higher secondary Philosophy Mill Questions Answer Marks 8 ]


 

তর্কবিদ মিল কার্য কারন সম্পর্ক নির্ণয় করার উদ্দেশ্যে যে পাঁচটি পরীক্ষামূলক পদ্ধতি পরিবর্তন করেন তাঁর মধ্যে অন্যতম হলো অন্বয়ী পদ্ধতি ।

[   ] মিলের এই পদ্ধতিটি অপসারনের যে নিয়মের উপর প্রতিষ্ঠিত সেটি হল " পূর্ববর্তী ঘটনার যে অংশকে বাদ দিলে কার্যের কোনো হানি হয়না , সেই অংশটি কখনো কারন বা কারনের অংশ হতে পারে না ।

[   ] মিল অন্বয়ী পদ্ধতির সূত্রটিতে এইভাবে ব্যাখা করেছেন - " আজব ঘটনা দুই বা ততোধিক দৃষ্টান্তে যদি একটি মাত্র সাধারন ঘটনা উপস্থিত থাকে এবং যদি এই সাধারন ঘটনাটির সমন্ধে দৃষ্টান্ত গুলির মধ্যে মিল থাকে , তাহলে সেই সাধারন ঘটনাটি হবে আলোচ্য ঘটনার কারন বা কার্য ।

বাস্তব উদাহরণ :– মনে করা যাক , আমরা ম্যালেরিয়া জ্বরের কারন অনুসন্ধান করতে চাই , এজন্যে যে সব জায়গায় ম্যালেরিয়া জ্বর বেশি হচ্ছে , সেই সব জায়গায় গুলি পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেল যে । সমস্ত ক্ষেত্রেই ম্যালেরিয়া জ্বরের অনুবর্তী ' এনফিলিক্স ' নামে এক জাতিও মশার দংশন এবং পূর্ববর্তী ঘটনা (যেমন  দরিদ্র , আবর্জনা , ম্যালেরিয়া জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তিদের বাসস্থান বেশ ভুষা প্রকৃতি ) কোনো কোনো ক্ষেত্রে অনুপস্থিত থাকছে আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে অনুপস্থিত থাকছেনা এর থেকে অন্বয়ী পদ্ধতি প্রয়োগ করে সিদ্ধান্ত করা যেতে পারে পদ্ধতি প্রয়োগ করা যেতে পারে যে ' এনফিলিক্স  ' মশার দংশন হল ম্যালেরিয়া জ্বরের কারন । 


সুবিধা :–১) অন্বয়ী পদ্ধতির প্রয়োগ ক্ষেত্র অন্যান্য পদ্ধতির প্রয়োগের ক্ষেত্রেও অপেক্ষা অনেক বেশি এবং ব্যাপক ।

২) অন্বয়ী পদ্ধতির সাহায্য আমরা কারন থেকে কার্য এবং কার্য থেকে কারন আবিষ্কার করতে পারি এই দিক থেকে এই পদ্ধতি অন্যান্য পদ্ধতির তুলনায় সুবিধাজনক ।

৩) অন্বয়ী পদ্ধতির সাহায্য আমরা কার্য বা কারনের সঙ্গে যুক্তি অপ্রয়োজনীয় অপসারন বা বর্জন করতে পারি ।


অসুবিধা :–১) মিলের বহুকারনবাদের সম্ভবনা কে এই পদ্ধতির প্রকৃতিগত অপূর্ণতা বলা হয় । কারন এই দোষটির অন্বয়ী পদ্ধতির প্রকৃতির মধ্যেই ।

২) অপর্যবেক্ষণ দোষ কে অন্বয়ী পদ্ধতি ব্যাবহারিক দোষ বা অপূর্ণতা বলা হয় । এই পদ্ধতি মূলত পর্যবেক্ষনের উপর নির্ভরশীল হওয়ায় অনেক সময় আসল কারনটি আমাদের কাছে আত্মগোপন করে থাকতে পারে ।

৩) অন্বয়ী পদ্ধতির সহ অবস্থান থেকে কার্য কারন সমন্ধকে পৃথক করতে পারে না ।


শনিবার, ৩ আগস্ট, ২০১৯

মীলের পদ্ধতি অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর




দর্শন "  মীলের পদ্ধতি " কিছু  গুরুত্বপূর্ণ অতি  সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়া হলো । আশা করি এই প্রশ্ন ও উত্তর গুলি তোমাদের অবশ্যই সাহায্য করবে ।


প্রতিটি প্রশ্নের মান :- ১


১) পরীক্ষা মূলক পদ্ধতি কাকে বলে ?

উত্তর :– পরীক্ষা মূলক পদ্ধতি হলো সেইসব পদ্ধতি যা  পযবেক্ষণ ও পরীক্ষণের ভীতিতে আলোচ্যর ঘটনার সঙ্গে যুক্ত বিষয় গুলিকে বর্জন করে এবং ঘটনার মধ্যে কার্য করন সমন্ধ স্থাপন করে ।

২) পরীক্ষা মূলক উপাদান গুলি কীসের উপর নির্ভর করে ?

উত্তর :– পরীক্ষা মূলক উপাদান গুলি নিভর করে উপসারন পদ্ধতির উপর ।

৩) উপসরনের কটি নিয়ম আমরা পাই ?

উত্তর :– উপসরনে আমরা ৩ টি নিয়ম পাই ।

৪) উপসরনের প্রথম নিয়মটি লেখো ?

উত্তর :– উপসরনের প্রথম নিয়মটি হলো পূর্ববতী ঘটনার যে অংশকে বাদ দিলে কার্যের কোনো হানি হয়ন , সে অংশটি কখনো কারন বা কারনের অংশ হতে পারে না ।

৫) উপসরনের প্রথম নিয়মটির উপর মিলের কোন পদ্ধতি টি প্রতিষ্ঠিত হয় ?

উত্তর :– অন্বয়ী পদ্ধতি

৬) উপসরনের দ্বিতীয় নিয়মটি লেখো ?

উত্তর :– উপসরনের দ্বিতীয় নিয়মটি হলো – যে পূর্ববতী ঘটনাকে বাদ দিলে যে কার্যটি  পরে যায় সেই পূর্ববতি ঘটনা সেই কার্যের কারন বা কারনের অংশ হবে ।

৭) উপসরনের দ্বিতীয় নিয়মটির উপর মিলের কোন পদ্ধতি প্রতিষ্ঠিত হয় ?

উত্তর :– ব্যতিরেকি পদ্ধতি ।

৮) উপসরনের তৃতীয় নিয়মটি লেখো ?

উত্তর :– উপসরনের তৃতীয় নিয়মটি হলো – যদি কোনো এক বিশেষ অনুপাতে পূর্ববতী ঘটনা এবং পরবর্তীর ঘটনা হাস্র বৃদ্ধি ঘটাতে দেখা যায় , তাহলে ঘটনা দুটি কার্য কারন সম্পর্কে আবদ্ধ হবে ।

৯) উপসরনের তৃতীয় নিয়মটির উপর কোন পদ্ধতি প্রতিষ্ঠিত হয় ?

উত্তর :– সহ পরিবর্তন পদ্ধতি ।

১০) মিলের কয়টি পদ্ধতি ও কি কি ?

উত্তর :– ৫ টি

১) অন্বয়ী পদ্ধতি

২) ব্যতিরেকি পদ্ধতি

 ৩) অন্বয়ী – ব্যতিরেকি পদ্ধতি

 ৪) সহ পরিবর্তন পদ্ধতি

৫) পরিশেষ পদ্ধতি

১০) অন্বয়ী পদ্ধতিকে পযবেক্ষণ মূলক পদ্ধতি বলা হয় কেনো ?

উত্তর :– অন্বয়ী পদ্ধতি পযবেক্ষনের সাহায্যে দৃষ্ঠাঙ্গ সংগ্রহ করা হয় এবং সেই দৃষ্ঠাঙ্গ ভঙ্গিতে টানা হয় তাই অন্বয়ী পদ্ধতি কে পর্যবেক্ষণ পদ্ধতি বলা হয় ।

১১) ব্যতিরেকি পদ্ধতির উপসারনের ফলে কি দোষ হয় ?

উত্তর :– কাকতালীয় দোষ ।

১২) সহ পরিবর্তন পদ্ধতি কয় প্রকার হতে পারে ?

উত্তর :– ২ প্রকার
                        ক) প্রত্যক্ষ পরিবর্তন ।
                        খ) বিপরীত পরিবর্তন ।

যুক্তি অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর



দর্শন "  যুক্তি  " কিছু  গুরুত্বপূর্ণ অতি  সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়া হলো । আশা করি এই প্রশ্ন ও উত্তর গুলি তোমাদের অবশ্যই সাহায্য করবে ।

১) যুক্তি কাকে বলে ?

উত্তর :– যুক্তি হলো এমন বচন সমষ্টি যেখানে একটি বচনের সত্যতা একক বা একাধিক সত্যতার উপর নির্ভর করে বলে দাবি করা হয় ।

উদাহরন – ক) সকল মানুষ হয় মরণশীল জীব
                  :- সকল শিক্ষক হয় মরণশীল জীব

২) যুক্তি বিজ্ঞান কাকে বলে ?

উত্তর :– যে শাস্ত্রে অশুদ্ধ যুক্তি থেকে বৈধ বা শুদ্ধ যুক্তিকে পৃথক করায় নিয়ম পদ্ধতি আলোচনা করে তাকে যুক্তি বিজ্ঞান বলে ।

৩) যুক্তির অবয় কাকে বলে ?

উত্তর :– যে সমস্ত বচন দিয়ে যুক্তি গঠিত হয় তাদের যুক্তির অবয় বলে ।

৪ ) যুক্তির অবয়  কয় প্রকার ও কি কি ?

উত্তর :– যুক্তির অবয় ২ প্রকার ।
                                                ক) আশ্রয়বাক্য ।
                                                খ) সিদ্ধান্ত ।

৫) সিদ্ধান্ত কাকে বলে ?

উত্তর :– যুক্তিতে যে বচনের সত্যতা দাবি করা হয় তাকে সিদ্ধান্ত বলে ।

৬) যুক্তি কয় প্রকার ও কি কি ?

উত্তর :– ২ প্রকার ।
                             ক) অবরোহ  যুক্তি ।
                             খ) আরোহ যুক্তি ।

৬) অবরোহ যুক্তির দুটি বৈশিষ্ট্য লেখো ?

উত্তর :– ক) অবরোহযুক্তির সিদ্ধান্তটি হেতুবাক্য থেকে অনিবার্য ভাবে নি : সত হয় ।

 খ) অবরোহযুক্তির সিদ্ধান্তটি কখনই হেতুবাক্য থেকে ব্যাপকত হয় না , সমব্যাপক বা কমব্যাপক হয় ।


৭) আরোহ যুক্তির দুটি বৈশিষ্ট্য লেখো ?

উত্তর :– ক) আরোহযুক্তির সিদ্ধান্তটি হেতুবাক্য থেকে অনিবার্য ভাবে নি : সত হয় না ।

খ) আরোহযুক্তির সিদ্ধান্তটি হেতুবাক্য অতিক্রম করে যায় ।

৮) আরোহযুক্তিকে কয় ভাগে ভাগ করা যায় ?

উত্তর :– ২ ভাগে ভাগ করা যায় ।
                                                ক) নিরপেক্ষ ।
                                                খ) সাপেক্ষ ।

৯) নিরপেক্ষ যুক্তি কয় প্রকার ও কি কি ?

উত্তর :– ২ প্রকার ।

                            ক) মাধ্যম অবরোহ যুক্তি ।
                            খ) অমাধ্যম অবরোহ যুক্তি ।




আরোহ দোষ অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর




দর্শন "  আরোহ দোষ  " কিছু  গুরুত্বপূর্ণ অতি  সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়া হলো । আশা করি এই প্রশ্ন ও উত্তর গুলি তোমাদের অবশ্যই সাহায্য করবে ।

 ১) আরোহ অনুমান দোষ কাকে বলে ? 

উত্তর :– যখন আরোহ অনুমানের নিয়ম অনুসরন না করে সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠান করা হয় তখন যে দোষ ঘটে তাকে বলা হয় আরোহ মূলক দোষ । 

২) আরোহ মূলক দোষ গুলিকে কয় ভাগে ভাগ করা    

উত্তর :– ২ ভাগে ভাগ করা যায় । 

                             ক) অনুমান সংক্রান্ত দোষ । 
                               খ) অনুমান বহির্ভূত দোষ । 

৩) অনুমান সংক্রান্ত দোষ কয় প্রকার ? 

উত্তর :– ৩ প্রকার ।

                   ক) উপমা সংক্রান্তি দোষ ।

                            খ) সামান্নি করন সংক্রান্ত দোষ । 

                 গ) কারন সংক্রান্ত দোষ ।


৪) কারন সংক্রান্ত দোষ কয় প্রকার ও কি কি ? 

উত্তর :– ৪ প্রকার ।  

   ক) অবান্তর ঘটনাকে কারন মনে করার দোষ ।  
  খ) সহকার্যকে কারন বা কার্য মনে করার দোষ ।       গ) কারনের অংশ কে সম্পূর্ণ কারন বলে মনে করার দোষ ।   
ঘ) কাকতালীয় দোষ । 


৫) অপর্যবেক্ষণ  দোষ কয় প্রকার ও কি কি ? 

উত্তর :– ২ প্রকার । 
                         ক) নর্থ দৃষ্ঠাঙ্গে অপর্যবেক্ষণ ।
                        খ) প্রয়োজনীয় পরিপাশিক অবস্থা ।

৬) অনুমান সংক্রান্ত দোষ কাকে বলে ? 


উত্তর :– একটি আরোহ অনুমান কে বৌদ্ধ গুলিকে হওয়ার জন্য কতক গুলি নিয়ম মেনে চলতে হবে যে সব ক্ষেত্রে এই নিয়মি গুলি মানা হয় না সেখানে যে দোষ ঘটে তাহলো আরোহ অনুমান সংক্রান্ত দোষ  ।




মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০১৯

কারন অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর




দর্শন "  কারন " কিছু  গুরুত্বপূর্ণ অতি  সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়া হলো । আশা করি এই প্রশ্ন ও উত্তর গুলি তোমাদের অবশ্যই সাহায্য করবে ।

প্রতিটি প্রশ্নের মান :- ১ 

১) শর্ত কি ?

উত্তর :– শর্ত হলো কারনের এমন এক অপরিহার্য অংশ যা অপুস্থিত বা অনুপুস্থিত থেকেও কার্য কে ঘটাতে পারে।

২) কারন ও শর্তের মধ্যে সম্পর্ক কি ?

উত্তর :– কারন হলো সদথকও নর্থক কাণ্ডের ।

৩) শর্ত কয় প্রকার ও কি কি ?

উত্তর :– ৩ প্রকার , আবশ্যিক শর্ত , পর্যাপ্ত শর্ত , আবশ্যিক পর্যাপ্ত শর্ত ।

৪) আবশ্যিক শর্ত  কাকে বলে ?

উত্তর :– যদি কোনো শর্ত অপুস্থিত থাকলে কোনো ঘটনা ঘটা সম্ভবনা না হয় তাহলে সেই বিশেষ শর্তটিকে বলা হয় আবশ্যিক শর্ত বা অনিবার্য শর্ত ।

৫) পর্যাপ্ত শর্ত কাকে বলে ?

উত্তর :– একটি ঘটনার পর্যাপ্ত শর্ত হলো সেই শর্ত যার অপুস্থিতে উক্ত ঘটনাটি ঘটবেই ।


৬) আবশ্যিক পর্যাপ্ত শর্ত  কাকে বলে ?

উত্তর :– যদি দুটি ঘটনার সমন্ধ এমন হয় যে প্রথম টি না ঘটলে দ্বিতীয় টি ঘটেনা এবং প্রথম ঘটনাটিকে বলা হয় দ্বিতীয় ঘটনার আবশ্যিক পর্যাপ্ত শর্ত   ।

৭) কারনের কথক কয় প্রকার লক্ষণ করা যায় ?

উত্তর :– ২ প্রকার
                          ক) কারনের গুন ঘনত্ব লক্ষণ
                         খ) কারনের পরিমাণ ঘনত্ব লক্ষণ

৮) কারনের গুন লক্ষণ কি ?

উত্তর :– কারন হলো কোনো ঘটনার শর্তহীন অববহিত নিয়ত পূর্বগামী ঘটনা ।

৯) বহূকারনবাদ কাকে বলে ?

উত্তর :– বহূকারনবাদ কথাটির অর্থ হলো একই কার্যের বহূ কারন থাকতে পারে , উপর কোথায় একই কার্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারনের দ্বারা উৎপন্ন হতে পারে ।

১০) বহূকারনবাদের সমর্থক করেন এমন কয়েকজন নাম লেখো ?

উত্তর :– মিল , বেন বহূকারনবাদের সমর্থক ।

১১) বহূকারনবাদের একজন সমালোচক হলেন ?

উত্তর :– I .M .Copy

১২) কার্য সমীকরণ কয় প্রকার ও কি কি ?

উত্তর :– ২ প্রকার

                      ক) সমজাতি ও কার্যসমীকরণ ।

                     খ) বিজাতি ও কার্যসমীকরণ ।

১৩) কোন অনুমানের সিদ্ধান্ত সর্বদায় সমভাব হয় ?

উত্তর :– অবৈজ্ঞানিক আরোহের অনুমান ।

১৪) অবৈজ্ঞানিক আরোহের মূল কীসের উপর নির্ভর করে ?

উত্তর :– দৃষ্টান্তের সংখ্যার উপর ।

১৫) অপ্রমার অনুমান কীসের উপর নির্ভর করে ?

উত্তর :– সাদৃশ্যের গুরুত্বর উপর ।