বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট, ২০১৯

উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা ২০১৫ প্রশ্ন পত্র



                  উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা ২০১৫ 
                                বাংলা

বিভাগ :- " ক "                                     নাম্বার ৫০
১) অনধিক ১৫০ শব্দে যে - কোনো ১ টি প্রশ্নের উত্তর দাও :

১.১) " মৃতুঞ্জয়ের  বাড়ির অবস্থা শোচনীয় ।" মৃতুঞ্জয়কে ? তার বাড়ির অবস্থা শোচনীয় কেন ?

১.২) " শেষ রোদের আলোয় সে দূরের দিকে ক্রমশ আবছা হয়ে গেল  ।"  - কার কথা বলা হয়েছে ? সে " ক্রমশ আবছা হয়ে গেল " কেন ?

২) অনধিক ১৫০ শব্দে যে - কোনো ১ টি প্রশ্নের উত্তর দাও :

২.১) " সে কখনো করেনা বঞ্চনা " - কে , কখনও বঞ্চনা করে না ? কবি কিভাবে সেই ভাবনায় উপনীত হয়েছেন ?

২.২) " ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয় / কীসের ক্লান্ত দুঃখ স্বপ্ন ।" - কাদের কথা বলা হয়েছে ? তাদের ঘুমহীন চোখে ক্লান্ত দুঃখ স্বপ্ন হানা দেয় কেন ?

৩) অনধিক ১৫০ শব্দে যে - কোনো ১ টি প্রশ্নের উত্তর দাও :

৩.১) " আমাদের মনে হয় এর নাম হওয়া উচিত ' অভাব নাটক ' ।"  - অভাবের চিত্র " বিভাব " নাটকে কিভাবে প্রকাশ পেয়েছে লেখো ?

৩.২) " নানা রঙ্গের দিন " নাটকটির নামকরণের তাৎপর্য  আলোচনা করো ।



৪) অনধিক ১৫০ শব্দে যে - কোনো ১ টি প্রশ্নের উত্তর দাও :

৪.১) ".... সেই সন্ধ্যায় কোথায় গেল রাজমিস্ত্রিরা ? " - রাজমিস্ত্রিরা কি নির্মাণ করেছিল ? এই প্রশ্নের মাধ্যমের বক্তা কি বলতে চেয়েছেন ?

৪.২) " গল্পটা আমাদের স্কুলে শোনা না হলো ।" গল্পটা কি ? স্কুলে গল্পটা শুনে লেখকের কি প্রতিক্রিয়া হয়েছিল ?

৫) অনধিক ১৫০ শব্দে যে - কোনো ১ টি প্রশ্নের উত্তর দাও :

৫.১) "..... আর একরকমের প্রথা আছে - নানকার প্রথা ।"  - নানকার প্রজাদের অবস্থা কেমন ছিল ? পরে তাদের অবস্থার কি পরিবর্তন হয়েছিল ?

৫.২) " গায়ের লোক ঠাট্টা করে বলে - ছোট্ট সাধুর ছেলে হবে নির্ঘাত  বিশে ডাকাত ।" - সাধু কে ? " মেঘের গায়ে জেলখানায় " সাধুর যে পরিচয় পাওয়া যায় তা নিজের ভাষায় লেখো ।

৬) অনধিক ১৫০ শব্দে যে - কোনো ১ টি প্রশ্নের উত্তর দাও :

৬.১) শব্দাথ পরিবর্তনের ধারা গুলি উল্লেখ করে যে - কোনো দু ' টি ধারার উদাহরণ সহ পরিচয় দাও ।

৬.২) মুন্ড মাল শব্দ কাকে বলে ? উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দাও ?

৭) অনধিক ১৫০ শব্দে যে - কোনো ২ টি প্রশ্নের উত্তর দাও :

৭.১) বাংলা গানের ধারায় দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের অবদান সংক্ষেপে আলোচনা করো ।

৭.২) বঙ্গদেশের চিত্রকলার ইতিহাসে ভাস্কর ও চিত্রকর রামকিঙ্কর বেইজের অবদান সংক্ষেপে আলোচনা করো ।

৭.৩) বাংলার সিনেমায় সত্যজিৎ রায়ের অবদান সংক্ষেপে আলোচনা করো ।

৭.৪) বাঙালির ক্রিরা ঐতিহ্য ফুটবলের সূত্রপাত কিভাবে হয়েছিল ? এই পর্যায়ের ফুটবলের সঙ্গে কোন বিখাত ব্যাক্তিত্বের নাম জড়িয়ে আছে ? বাংলার ফুটবলের কোন ঘটনা কীভাবে ভারতের জাতীয় বাদী আন্দোলন কে উজ্জীবিত করেছিল ?


৮)  যে কোনো ১ টি বিষয় নির্বাচন করে নির্দেশ অনুসারে   কম বেশি    ৪০০ শব্দের মধ্যে ১ টি প্রবন্ধ রচনা করো ।
                     রচনা

৮.১) ভ্রমণের মূল্য

৮.২)  শক্তির সাধনে মানুষ

৮.৩) বিতর্কের বিষয় :- " আধুনিক জীবনে বৃদ্ধাবাস  অপরিহার্য

৮.৪) বেগম রোকেয়া    ( জীবনী মূলক রচনা )




বুধবার, ১৪ আগস্ট, ২০১৯

উচ্চমাধ্যমিক ইতিহাস ২০১৫ প্রশ্ন পত্র






                        উচ্চ মাধ্যমিক ইতিহাস ২০১৫
                                   ইতিহাস


বিভাগ :- " ক "                                        নাম্বার ৪০
যে কোনো পাঁচ টি প্রশ্নের উত্তর দাও ( প্রতিটি খন্ড থেকে দুটি প্রশ্নের উত্তর আবশ্যক )

                    খন্ড - ক

১) মিথ ( উপকথা ) ও লিজেন্ড ( পুরাকাহিনি ) বলতে কি বোঝো ? অতীত বিষয়ে মানুষের ধারণাকে এরা কিভাবে রূপদান করে ?

২) উপনিবেশবাদ ও সাম্রাজ্যবাদ বিষয়ে হবসন - লেলিনের তত্ত্ব আলোচনা করো ।

৩) ক্যান্টন বাণিজ্যের প্রধান বৈশিষ্ট্য গুলি কি ছিল ? এই বাণিজ্যের অবসান কেন ঘটে ?




                      অথবা

পলাশী ও বক্ষারের যুদ্ধের ফলাফলের তুলনামূলক আলোচনা করো ।

৪) ভারতের সমাজ সংস্কার  হিসেবে রাম মোহনের অবদান সংক্ষেপে আলোচনা করো ।

                       খন্ড - খ

৫) মন্তেগু - চেমসফর্ড সংস্কার আইনের ( ১৯১৯ ) সমালোচনা মূলক আলোচনা করো ।

৬) হো - চি - মিনের নৃতত্ত্ব ভিয়েতনামের মুক্তি যুদ্ধের একটি সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও ।

৭) সুয়েজ সংকট কেন দেখা দিয়েছিল ?

                    অথবা

সুয়েজ সংকটের তাৎপর্য ব্যাখা করো ? এই সংকটের ভারতের ভূমিকা কি ছিল ?

৮) স্বাধীন বাংলাদেশের উত্থান ও শেখ মুজিবর রহমানের ভূমিকা আলোচনা করো ।



মঙ্গলবার, ৬ আগস্ট, ২০১৯

কন্যাশ্রী প্রকল্প বাংলা রচনা



ভূমিকা :– প্রাচীন কাল থেকে শুরু করে কন্যা সন্তানের প্রতি অবহেলা ভারতীয় সংস্কৃতিতে বোদ্ধ মূল হয়ে রয়েছে । বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে বর্তমান কালে সেই অবহেলার স্বরূপ অনেকটা স্থিমিত হলেও দরিদ্র মানুষদের মধ্যে আর্থ – সামাজিক কারণে আর তা হয়নি বলেই পশ্চিমবঙ্গ সরকার কন্যাশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যর কন্যা সন্তানের প্রতি গুরুত্ব আরপ করতে এবং বাল্যবিবাহ বন্ধ করে কন্যা সন্তানদের বিদ্যালয়মুখী করতে " কন্যাশ্রী " প্রকল্পের যে অবতারনা করেছেন তা যথেষ্ট প্রসংশিত হয়েছে ।

প্রেক্ষাপট :– কবি কালিদাস লিখেছেন –' অর্থো হি কন্যা পরকীয়া এব ' । অথাৎ কন্যা মানে পরের ধন । এই মনোভাব থেকেই কন্যা সন্তানকে অপরের হাতে সম্প্রদান করে ক্ষান্ত হতেন কন্যার পিতামাতারা । এর ফলে সমাজ ও রাষ্ট্রের সার্বিক অগ্রগতি সম্ভব হয়নি । কারন নজরুল তার " নারী " কবিতায় লিখেছেন ,  ' বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির – কল্যাণকর ,/ অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর । অথচ মেয়েদেরকে সার্বিক উন্নয়নে র সঙ্গে সমন্ধিত না করে তাদের অ সূর্যম্পশা রূপে রেখে তাদের অন্তনিহিত শক্তির অপচয় সাধন করা হয়েছে । তাই তো নজরুল নারীদের আহ্বান জানিয়ে লিখেছিলেন , ' মাথার ঘোমটা ছিড়ে ফেল নারী , ভেঙ্গে ফেল ও শিকল ! দুর করে দাও দাসীর চিহ্ন আছে যত আভরণ ।

তাৎপর্য :–" কন্যাশ্রী " শব্দটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ । কন্যা শব্দের অর্থ হলো তনয়া , দুহিতা , মেয়ে ইত্যাদি । অন্যদিকে " শ্রী " শব্দের অর্থ হলো সুন্দর , লক্ষী , সরস্বতী ইত্যাদি । অথাৎ মেয়েরা এই প্রকল্পের মাধ্যমে হয়ে উঠবে সুন্দর বিদ্বান ও সয়ংস্পূর্ন ( লক্ষী ) । কন্যা সন্তানদের আত্মবিশ্বাসী , সনির্ভর ও সয়ংস্পূর্ন করে গড়ে তুলতে তাদের মধ্যে নিহিত অন্তনিহিত সতার বিকাশ ঘটাতে প্রয়োজন উপযুক্ত পরিকল্পনা সেই পরিকল্পনারই অঙ্গ হলো “ কন্যাশ্রী প্রকল্প ” ।



উদ্দেশ্য :– এই প্রকল্পের প্ররক্ষ উদ্দেশ্যে বহুমুখী হলেও প্রত্যক্ষ উদ্দেশ্যে কিন্তু দ্বিবিধ – মেয়েদের বাল্যবিবাহ রোধ করা এবং তাদের মেধার বিকাশের জন্য বিদ্যালয়মুখী করা । শুধু তাই নয় , শিক্ষাক্ষেত্রে যে " স্কুল ছুট " এর সংখ্যা বাড়ছে তার গতিরোধ করাও এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য । সর্বপরি সমাজের সবাঙ্গিন অগ্রগতিতে মেয়েদেরকে সামিল করতে ও সামাজিক স্থিতিশিলতা ও ভারসাম্য বজায় রাখতে এই প্রকল্পের জুড়ি মেলা ভার ।

লক্ষ্য :– এই প্রকল্পের লক্ষ্য মাত্রা পুরনের জন্য দুটি দিককে সামনে রাখা হয়েছে ।( এক)  অষ্টম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত পাঠরতা ছাত্রীদের যাদের বয়স ১৩ থেকে ১৮ _এর মধ্যে তাদেরকে বছরে পাঁচশত টাকা অনুদান দেওয়া হবে । ( দুই ) যাদের বয়স ১৮ থেকে ১৯ বছর তাদেরকে এককালীন পঁচিশ হাজার টাকা দেওয়া হবে । বাৎসরিক পাঁচশত  টাকা অনুদান দেওয়ার জন্য প্রতি বছরে ১৮ লক্ষ মেয়েদেরকে এই প্রকল্পের সামিল করানো হবে । অন্যদিকে এককালীন অনুদানের জন্য সাড়ে তিন লক্ষ ছাত্রীদের জন্য লক্ষমাত্রা ধার্য করা হয়েছে । তবে যারা এই সুবিধা পাবে তাদের পিতা বা অভিভাবকদের আয় বছরে এক লক্ষ কুড়ি হাজার টাকার বেশি হবে না এবং সন্তানটিকে কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রী হতে হবে ।


সুফল :– ২০০৭ –৮ সালের হিসাব অনুযায়ী পশ্চিমবঙ্গ বাল্য বিবাহের ক্ষেত্রে পঞ্চম হওয়ায় কন্যা সন্তানের অপরিনত বয়সে বিবাহ দেওয়ার শিশুমৃত্যু , অপুষ্টি প্রভূতির শিকার হতো । তাছাড়া বিয়ের নাম করে অল্পবয়সী মেয়েদের পাচার হয়ে যাওয়ার হাত থেকে এই প্রকল্প গুরুত্বপূর্ণ । এমনকি মুর্শিদাবাদে (৬১.০৪ ) , বীরভূমে ( ৫৮.০৩ ) , মালদহ ( ৫৬.০৭ ) এবং পুরুলিয়ায় ( ৫৪.০৩ ) কন্যার বয়স আঠারো হওয়ার আগেই বেশিরভাগ মেয়ের বিবাহ সম্পন্ন হয় । এই প্রকল্প সেই বাল্যবিবাহের হারকে কমিয়ে দিতে যে পারবে সে বিষয়ে সন্দেহ নেই । দ্বিতীয় আমাদের রাজ্য যে স্কুল ছুট _এর সংখ্যা বাড়ছে তার মধ্যে মেয়েদের হার বেশি হওয়ায় এই প্রকল্প সেই স্কুলছুটের প্রবণতার হার কমাতে পারবে । তৃতীয়ত কন্যা সন্তান হত্যা বা কন্যা প্রতি অবহেলা তথা বিভেদ সৃষ্টিও এই প্রকল্পের মাধ্যমে অনেকটা স্থিমিত হবে । চর্তুথত , আঠারো বছরের ঊর্ধ্বে মেয়েদের বিয়ে সুনিশ্চিত করতে পারলে মা ও শিশু দের স্বাস্থ্য ও পুষ্টির ক্ষেত্রে কিছু উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন সম্ভব হবে ।



শনিবার, ৩ আগস্ট, ২০১৯

মীলের পদ্ধতি অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর




দর্শন "  মীলের পদ্ধতি " কিছু  গুরুত্বপূর্ণ অতি  সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়া হলো । আশা করি এই প্রশ্ন ও উত্তর গুলি তোমাদের অবশ্যই সাহায্য করবে ।


প্রতিটি প্রশ্নের মান :- ১


১) পরীক্ষা মূলক পদ্ধতি কাকে বলে ?

উত্তর :– পরীক্ষা মূলক পদ্ধতি হলো সেইসব পদ্ধতি যা  পযবেক্ষণ ও পরীক্ষণের ভীতিতে আলোচ্যর ঘটনার সঙ্গে যুক্ত বিষয় গুলিকে বর্জন করে এবং ঘটনার মধ্যে কার্য করন সমন্ধ স্থাপন করে ।

২) পরীক্ষা মূলক উপাদান গুলি কীসের উপর নির্ভর করে ?

উত্তর :– পরীক্ষা মূলক উপাদান গুলি নিভর করে উপসারন পদ্ধতির উপর ।

৩) উপসরনের কটি নিয়ম আমরা পাই ?

উত্তর :– উপসরনে আমরা ৩ টি নিয়ম পাই ।

৪) উপসরনের প্রথম নিয়মটি লেখো ?

উত্তর :– উপসরনের প্রথম নিয়মটি হলো পূর্ববতী ঘটনার যে অংশকে বাদ দিলে কার্যের কোনো হানি হয়ন , সে অংশটি কখনো কারন বা কারনের অংশ হতে পারে না ।

৫) উপসরনের প্রথম নিয়মটির উপর মিলের কোন পদ্ধতি টি প্রতিষ্ঠিত হয় ?

উত্তর :– অন্বয়ী পদ্ধতি

৬) উপসরনের দ্বিতীয় নিয়মটি লেখো ?

উত্তর :– উপসরনের দ্বিতীয় নিয়মটি হলো – যে পূর্ববতী ঘটনাকে বাদ দিলে যে কার্যটি  পরে যায় সেই পূর্ববতি ঘটনা সেই কার্যের কারন বা কারনের অংশ হবে ।

৭) উপসরনের দ্বিতীয় নিয়মটির উপর মিলের কোন পদ্ধতি প্রতিষ্ঠিত হয় ?

উত্তর :– ব্যতিরেকি পদ্ধতি ।

৮) উপসরনের তৃতীয় নিয়মটি লেখো ?

উত্তর :– উপসরনের তৃতীয় নিয়মটি হলো – যদি কোনো এক বিশেষ অনুপাতে পূর্ববতী ঘটনা এবং পরবর্তীর ঘটনা হাস্র বৃদ্ধি ঘটাতে দেখা যায় , তাহলে ঘটনা দুটি কার্য কারন সম্পর্কে আবদ্ধ হবে ।

৯) উপসরনের তৃতীয় নিয়মটির উপর কোন পদ্ধতি প্রতিষ্ঠিত হয় ?

উত্তর :– সহ পরিবর্তন পদ্ধতি ।

১০) মিলের কয়টি পদ্ধতি ও কি কি ?

উত্তর :– ৫ টি

১) অন্বয়ী পদ্ধতি

২) ব্যতিরেকি পদ্ধতি

 ৩) অন্বয়ী – ব্যতিরেকি পদ্ধতি

 ৪) সহ পরিবর্তন পদ্ধতি

৫) পরিশেষ পদ্ধতি

১০) অন্বয়ী পদ্ধতিকে পযবেক্ষণ মূলক পদ্ধতি বলা হয় কেনো ?

উত্তর :– অন্বয়ী পদ্ধতি পযবেক্ষনের সাহায্যে দৃষ্ঠাঙ্গ সংগ্রহ করা হয় এবং সেই দৃষ্ঠাঙ্গ ভঙ্গিতে টানা হয় তাই অন্বয়ী পদ্ধতি কে পর্যবেক্ষণ পদ্ধতি বলা হয় ।

১১) ব্যতিরেকি পদ্ধতির উপসারনের ফলে কি দোষ হয় ?

উত্তর :– কাকতালীয় দোষ ।

১২) সহ পরিবর্তন পদ্ধতি কয় প্রকার হতে পারে ?

উত্তর :– ২ প্রকার
                        ক) প্রত্যক্ষ পরিবর্তন ।
                        খ) বিপরীত পরিবর্তন ।

যুক্তি অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর



দর্শন "  যুক্তি  " কিছু  গুরুত্বপূর্ণ অতি  সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়া হলো । আশা করি এই প্রশ্ন ও উত্তর গুলি তোমাদের অবশ্যই সাহায্য করবে ।

১) যুক্তি কাকে বলে ?

উত্তর :– যুক্তি হলো এমন বচন সমষ্টি যেখানে একটি বচনের সত্যতা একক বা একাধিক সত্যতার উপর নির্ভর করে বলে দাবি করা হয় ।

উদাহরন – ক) সকল মানুষ হয় মরণশীল জীব
                  :- সকল শিক্ষক হয় মরণশীল জীব

২) যুক্তি বিজ্ঞান কাকে বলে ?

উত্তর :– যে শাস্ত্রে অশুদ্ধ যুক্তি থেকে বৈধ বা শুদ্ধ যুক্তিকে পৃথক করায় নিয়ম পদ্ধতি আলোচনা করে তাকে যুক্তি বিজ্ঞান বলে ।

৩) যুক্তির অবয় কাকে বলে ?

উত্তর :– যে সমস্ত বচন দিয়ে যুক্তি গঠিত হয় তাদের যুক্তির অবয় বলে ।

৪ ) যুক্তির অবয়  কয় প্রকার ও কি কি ?

উত্তর :– যুক্তির অবয় ২ প্রকার ।
                                                ক) আশ্রয়বাক্য ।
                                                খ) সিদ্ধান্ত ।

৫) সিদ্ধান্ত কাকে বলে ?

উত্তর :– যুক্তিতে যে বচনের সত্যতা দাবি করা হয় তাকে সিদ্ধান্ত বলে ।

৬) যুক্তি কয় প্রকার ও কি কি ?

উত্তর :– ২ প্রকার ।
                             ক) অবরোহ  যুক্তি ।
                             খ) আরোহ যুক্তি ।

৬) অবরোহ যুক্তির দুটি বৈশিষ্ট্য লেখো ?

উত্তর :– ক) অবরোহযুক্তির সিদ্ধান্তটি হেতুবাক্য থেকে অনিবার্য ভাবে নি : সত হয় ।

 খ) অবরোহযুক্তির সিদ্ধান্তটি কখনই হেতুবাক্য থেকে ব্যাপকত হয় না , সমব্যাপক বা কমব্যাপক হয় ।


৭) আরোহ যুক্তির দুটি বৈশিষ্ট্য লেখো ?

উত্তর :– ক) আরোহযুক্তির সিদ্ধান্তটি হেতুবাক্য থেকে অনিবার্য ভাবে নি : সত হয় না ।

খ) আরোহযুক্তির সিদ্ধান্তটি হেতুবাক্য অতিক্রম করে যায় ।

৮) আরোহযুক্তিকে কয় ভাগে ভাগ করা যায় ?

উত্তর :– ২ ভাগে ভাগ করা যায় ।
                                                ক) নিরপেক্ষ ।
                                                খ) সাপেক্ষ ।

৯) নিরপেক্ষ যুক্তি কয় প্রকার ও কি কি ?

উত্তর :– ২ প্রকার ।

                            ক) মাধ্যম অবরোহ যুক্তি ।
                            খ) অমাধ্যম অবরোহ যুক্তি ।




আরোহ দোষ অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর




দর্শন "  আরোহ দোষ  " কিছু  গুরুত্বপূর্ণ অতি  সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়া হলো । আশা করি এই প্রশ্ন ও উত্তর গুলি তোমাদের অবশ্যই সাহায্য করবে ।

 ১) আরোহ অনুমান দোষ কাকে বলে ? 

উত্তর :– যখন আরোহ অনুমানের নিয়ম অনুসরন না করে সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠান করা হয় তখন যে দোষ ঘটে তাকে বলা হয় আরোহ মূলক দোষ । 

২) আরোহ মূলক দোষ গুলিকে কয় ভাগে ভাগ করা    

উত্তর :– ২ ভাগে ভাগ করা যায় । 

                             ক) অনুমান সংক্রান্ত দোষ । 
                               খ) অনুমান বহির্ভূত দোষ । 

৩) অনুমান সংক্রান্ত দোষ কয় প্রকার ? 

উত্তর :– ৩ প্রকার ।

                   ক) উপমা সংক্রান্তি দোষ ।

                            খ) সামান্নি করন সংক্রান্ত দোষ । 

                 গ) কারন সংক্রান্ত দোষ ।


৪) কারন সংক্রান্ত দোষ কয় প্রকার ও কি কি ? 

উত্তর :– ৪ প্রকার ।  

   ক) অবান্তর ঘটনাকে কারন মনে করার দোষ ।  
  খ) সহকার্যকে কারন বা কার্য মনে করার দোষ ।       গ) কারনের অংশ কে সম্পূর্ণ কারন বলে মনে করার দোষ ।   
ঘ) কাকতালীয় দোষ । 


৫) অপর্যবেক্ষণ  দোষ কয় প্রকার ও কি কি ? 

উত্তর :– ২ প্রকার । 
                         ক) নর্থ দৃষ্ঠাঙ্গে অপর্যবেক্ষণ ।
                        খ) প্রয়োজনীয় পরিপাশিক অবস্থা ।

৬) অনুমান সংক্রান্ত দোষ কাকে বলে ? 


উত্তর :– একটি আরোহ অনুমান কে বৌদ্ধ গুলিকে হওয়ার জন্য কতক গুলি নিয়ম মেনে চলতে হবে যে সব ক্ষেত্রে এই নিয়মি গুলি মানা হয় না সেখানে যে দোষ ঘটে তাহলো আরোহ অনুমান সংক্রান্ত দোষ  ।




শুক্রবার, ২ আগস্ট, ২০১৯

উচ্চমাধ্যমিক দর্শন ২০১৫ প্রশ্ন পত্র

             


                    উচ্চ মাধ্যমিক ২০১৫
                             দর্শন

বিভাগ :- " ক "                                 নাম্বার ৪০
১) উদাহরণ সহ বাক্য ও বচনের পাথক্য ব্যাখা করো ?

                     অথবা

নিচের বাক্য গুলিকে তর্ক বিজ্ঞান সম্মত বচনে রূপান্তরিত করো ও কোন কোন পদ ব্যাপ্য এবং কোন কোন পদ অব্যাপ্য তা উল্লেখ করো :

i) সাদা হাতি আছে ।

i i ) রাজনীতিবিদরা কদাচিৎ সত্য হন ।

iii) নিরামিষাশী বাঘ নেই ।

iv) কেবলমাত্র দার্শনিকরা সুখী ।


২)  আবর্তন কাকে বলে ? আবর্তনের নিয়মগুলি উদাহরণ সহ উল্লেখ করো । " A " বচনের সরল আবর্তন হয় না কেন ?

                       অথবা

নিম্নলিখিত বাক্য গুলিকে আবর্তন বিবর্তন করো :

i) সাধারণত মানুষ হয় দয়ালু ।

ii) বৃত্তাকার বর্গ ক্ষেত্র নেই ।


iii)  সব সাধু ধার্মিক নয় ।

iv) প্রত্যেক কবি হন দার্শনিক ।



৩) নিম্নলিখিত যুক্তি গুলিকে আদর্শ আকারে পরিণত করে তাদের মূর্তি ও সংস্থানের উল্লেখ করো ও বৈধতা বিচার করো ।

i) সে কাপুরুষ কেন না সে মিথ্যাবাদী এবং মিথ্যাবাদীরা সর্বদাই কাপুরুষ ।

ii) সব চকচকে বস্তু সোনা নয় , হিরে সোনা নয় । সুতরাং হীরে চকচক করে না ।

৪) মিলের  অন্বয়ী পদ্ধতি আলোচনা করো :
সংআকার, দৃষ্টান্ত,সুবিধা , অসুবিধা ।

৫) সংক্ষিপ্ত টিকা লেখো :

 i) কাকতালীয় দোষ ।

 ii) একটি অবান্তর বিষয়কে কারণ হিসাবে গণ্য করার দোষ ।